ভাবসম্পসারণ

অন্য খরচের চেয়ে বাজে খরচেই মানুষকে চেনা যায় : ভাবসম্প্রসারণ
অন্য খরচের চেয়ে বাজে খরচেই মানুষকে চেনা যায়কারণ মানুষ ব্যয় করে বাঁধা নিয়ম অনুসারে, অপব্যয় করে নিজের খেয়ালে।বিষয়ঃ ভাবসম্প্রসারণশ্রেণিঃ ৬ ৭ ৮ ৯ ১০ ১১ SSC HSC JSC Advertisements মানুষ তার দৈনন্দিন চাহিদা মেটাতে গিয়ে বাধ্যবাধকতার মধ্যে আবদ্ধ হয়ে যায়। বাধ্যবাধকতার মধ্যে মানব মনের বিকাশ ঘটে না বলে তার প্রকৃত স্বভাব সম্পর্কেও অবগত হওয়া যায় না। পক্ষান্তরে

যুদ্ধ মানে শত্রু শত্রু খেলা / যুদ্ধ মানে আমার প্রতি, তোমার অবহেলা।
পৃথিবীর আদিকাল থেকে ধন-সম্পদে দুর্বলের উপর নিজের কর্তৃত্ব বজায় রাখার জন্য শুরু হয়েছে, যুদ্ধ নামক এক বিভীষিকার । বিভিন্ন সময়ে, বিভিন্ন কারণে যুদ্ধ ঘটেছে এই পৃথিবীতে। কিন্তু যুদ্ধ ব্যবসায়ীরা মনে রাখেনি যুদ্ধ মানে একে অপরের সঙ্গে শত্রু শত্রু খেলা যা তাদের দুপক্ষের ক্ষেত্রেই ক্ষতিকর। এই খেলার ফলশ্রুতি হল একজনের প্রতি অন্যজনের অবহেলা মাত্র, যা তাদের

স্বার্থ যত পূর্ণ হয়, লোভ ক্ষুধানল তত তার বেড়ে ওঠে।
এই পৃথিবীতে বহু স্বার্থন্বেষী মানুষজন বসবাস করে। তারা কেবল নিজের স্বার্থের কথাই ভাবে। যতই তাদের স্বার্থ পূরণ হোক না কেন তাদের লোভ বেড়েই চলে ।আসলে তাদের ভোগস্পৃহা ও অর্থলালসার শেষ নেই। তারা যত পায় তত চায় । মন তাদের যেন ফুটো পাত্রের মতো , কিছুতেই তাদের চাওয়া পূর্ণ হয় না। সেই পাত্রে যতই সম্পদের জল
চেরাপুঞ্জি থেকে , একখানা মেঘ ধার দিতে পারো গোবি সাহারার বুকে ?
পৃথিবী বৈচিত্র্যময়। কোথাও সবুজ বনানী আবার কোথাও রুক্ষ মরুভূমি।কোথাও অধিক বৃষ্টিপাত, কোথাও কঠোরতা রুক্ষতা । এই রকমই একটি অঞ্চল হল চেরাপুঞ্জি, যেখানে পৃথিবীর সবথেকে বেশি বৃষ্টিপাত হয়। অপরদিকে সাহারা মরুভূমি পৃথিবীর সব থেকে কম বৃষ্টিপাত যুক্ত অঞ্চল। তাই চেরাপুঞ্জি থেকে কিছুটা মেঘ যদি গোবি মরুভূমি বুকে ধার দিয়ে যায় তবে সেখানে প্রাণের স্পন্দন সম্ভব ।
শৈবাল দিঘিরে বলে উচ্চ করি শির লিখে রেখো, এক ফোঁটা দিলেম শিশির।
দিঘিতে জন্মগ্রহণ করা অন্যান্য উদ্ভিদের মধ্যে অন্যতম হল শৈবাল। দিঘিতে শৈবাল এর জন্ম এবং এটি তার বাসস্থান ও বটে। কিন্তু যখন শৈবালের উপর শিশির পড়ে তখন তা দিঘির অতল জল রাশির মধ্যে প্রদান করে ক্ষুদ্র শৈবাল। অহংকার স্পিত চিত্তে শির উচু করে তার এই এক ফোটা জল প্রদানের কথা ঘোষণা করে দিঘিকে এই কথা লিখে
যে পূজার বেদী রক্তে গিয়েছে ভেসে, ভাঙো ভাঙো আজি ভাঙো তারে নিঃশেষে/ ধর্মকারার প্রাচীরে বজ্র হানো, এ অভাগা দেশে জ্ঞানের আলোক আনো ।
মানুষের জীবনের অন্যান্য নিত্যকর্ম গুলির মধ্যে অন্যতম কর্ম হলো পূজা অর্চনা। ভগবানের উদ্দেশ্যে নিবেদিত পূজা কালক্রমে পর্যভূষিত হয়েছে ধর্ম নামক কারাগারে। ধর্মের অত্যাচারে বহু মানুষ হয়েছে বলি ,তার ফলে পূজার বেদী ভেসে গেছে রক্তে। তাই যে পূজার বেদী রক্তে ভেসে গেছে সেই বেদি অচিরেই ভেঙে ফেলা উচিত। এই ধর্মকারার প্রাচীরে বজ্রসহ আঘাত হানার জন্য শিক্ষার
Indian Writers
- Ashapurna Devi
- Bani Basu
- Bankim Chandra Chattopadhyay
- Bibhutibhushan Bandyopadhyay
- Bimal Mitra
- Buddhadeb Guha
- Falguni Mukhopadhyay
- Kaliprasanna Singha
- Mahasweta Devi
- Manik Bandopadhyay
- Narayan Gangopadhyay
- Narayan Sanyal
- Nihar Ranjan Gupta
- Pramatha Chaudhuri
- Premendra Mitra
- Rabindranath Tagore
- Samaresh Basu
- Samaresh Majumdar
- Sarat Chandra Chattopadhyay
- Satyajit Ray
- Shibram Chakraborty
- Shirshendu Mukhopadhyay
- Smaranjit Chakraborty
- Suchitra Bhattacharya
- Sukanta Bhattacharya
- Sunil Gangopadhyay
- Sushmita Bandhopadhyay
- Syed Mustafa Siraj
- Taradas Bandyopadhyay
- Tarashankar Bandyopadhyay
- Hemendra Kumar Roy
- Sukumar Ray
- Nimai Bhattacharya
- Bimal Kar
- Debesh Roy
- Kaberi Roy Chowdhury